
অনুষ্ঠানের শুরুতে অধ্যক্ষ মহোদয় তার শুভেচ্ছা বাণী রাখেন। তিনি তার শুভেচ্ছা বাণীতে বলেন,“সেন্ট যোসেফস্ একটি ঐতিহ্যবাহি প্রতিষ্ঠান আর এ প্রতিষ্ঠানের অনেক সুনাম রয়েছে। দেখতে দেখতে এই স্কুলের বয়স ৬০ এ পা দিলো। আমরা এই প্রাঙ্গণে সেই পূর্তি উৎসব আনন্দের সাথে উদযাপন করব এটা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। “
প্রধান অতিথি ফাদার দিলীপ এস কস্তা তার বক্তব্যে জুবিলির তাৎপর্য ও সেন্ট যোসেফস্ স্কুল এন্ড কলেজের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলেন,“জুবিলী হলো অনুপ্রেরণার এবং নবায়ন করে আরো সামনের দিকে অগ্রসর হওয়া। তাই আমি শিক্ষকমণ্ডলিসহ সকলকে এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আনন্দময় ও কৃতজ্ঞতাময় স্মৃতির সাক্ষী হতে অনুরোধ করি।”
পরে ফিতা কেটে জুবিলী ফলক উন্মোচন করা হয়। জুবিলীর লোগোর ব্যাখা করে ফাদার পিউস গমেজ বলেন, “সেন্ট যোসেফস্ স্কুল এন্ড কলেজের ‘ হীরক জয়ন্তী’ উৎসব বিগত ৬০ বৎসরের এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে ধারন করে। লোগোতে ব্যবহৃত ’60’ হীরক জয়ন্তীর নির্দিষ্ট সময়কে প্রকাশ করে। এর সাথে সংযুক্ত ‘প্রদীপ্ত শিখ’ শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার চলমান ধারাকে তুলে ধরে। ব্যবহৃত মনোগ্রাম প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয় চিহ্ন। উপরে নিচে থাকা দুটো হাত সেন্ট যোসেফস্ স্কুল এন্ড কলেজের মূলমন্ত্র বা মটো (MOTO) ‘ শিখ ও সেবা কর ‘ এর অর্থকে প্রতিবিম্বিত করে।
বরেন্দ্রদূত রিপোর্টার : ডানিয়েল লর্ড রোজারিও
Please follow and like us: